বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধি:
আরও পড়ুন >>>যশোর শহরের রেলরোড এলাকা থেকে অস্ত্র গুলিসহ ৪ চাঁদাবাজ আটক
তবে চাখারসহ আরও দু’একটি ইউনিয়নের প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও জাসদে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে ।
আরও পড়ুন >>>ভোক্তা অধিকার আইনে আলভিন রেস্টুরেন্টে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
এরমধ্যে বানারীপাড়া উপজেলা জাসদের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ হুমায়ুন কবির হত্যা মামলার চার্জশীট ভুক্ত আসামী ও চাখার সরকারি ফজলুল হক কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মজিবুল ইসলাম টুকুকে চাখার ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন দেওয়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও জাসদে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
আরও পড়ুন >>>পাইকগাছায় বেকার ও দুস্থ নারীদের আয়বর্ধনমূলক ১০ দিনের প্রশিক্ষণ
সম্প্রতি টুকুসহ ওই হত্যা মামলার সকল আসামীদের ফাঁসির দাবিতে হত্যা মামলার বাদী ও নিহত সৈয়দ হুমায়ুন কবিরের ভাই সৈয়দ আপনুর এবং তার অশীতিপর বৃদ্ধা মা ও ভাই-বোনসহ জাসদ নেতা-কর্মীরা পৌর শহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এবং বরিশালে টাউন হলের সামনে মানববন্ধন করেছেন।
প্রসঙ্গত ২০১৩ সালের ১৯ জুলাই শুক্রবার জুমার নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে উপজেলা জাসদের তৎকালীণ সাংগঠনিক সম্পাদক রোজাদার সৈয়দ হুমায়ুন কবিরকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে লোহার পেরেক ঢুকিয়ে ও অন্ডকোষ থেতলে দেওয়াসহ মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বর নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়।
সেই মামলার চার্জশীটভূক্ত প্রধান আসামী চাখার ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি থেকে এসে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদ পাওয়া সৈয়দ মজিবুল ইসলাম টুকুকে লাল-সবুজ পতাকা,স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব,শা
তারা সৈয়দ মজিবুল ইসলাম টুকুর মনোনয়ন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন । তার মনোনয়ন বহাল থাকলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা গণপদত্যাগ করতে পারেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে সৈয়দ মজিবুল ইসলাম টুকু আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী খিজির সরদারের নৌকার বিরোধীতা করে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় দল থেকে বহিস্কার হয়েছিলেন।
বিশেষভাবে উল্লেখ্য সৈয়দ মজিবুল ইসলাম টুকু ২০০১ সালে চাখার ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি হুমায়ুন কবির সিকদার হত্যা মামলারও আসামী ছিলেন।
